Popular Posts

Sunday, 4 February 2018

Jessore: Monihar Cinema Hall

The High Court (HC) yesterday directed the government to maintain status quo on the decision of felling century-old trees on the Jessore-Benapole Highway, popularly known as Jessore road, for six months. The HC bench came up with the order in the wake of protests against the government decision to cut down the trees under a project to upgrade Jessore-Benapole and Jessore-Khulna highways into four lanes.
The HC bench also asked the government to explain why it should not be directed to construct the four-lane road on the highway protecting thousands of trees on both the sides. Secretaries to the bridges division and environment, and the deputy commissioner and the superintendent of police in Jessore have been made respondents to reply to the rule. The HC bench of Justice Zubayer Rahman Chowdhury and Justice Md Iqbal Kabir came up with order and rule after hearing a public interest litigation writ petition filed by Human Rights and Peace for Bangladesh (HRPB).
The petition mentioned that the government could continue development work of the road, but without chopping down the trees on the road.
In July, last year, the authorities took the decision to chop down 2,700 trees along the highway, many of which stand majestically on both sides of the road for well over a century.

The ‘development project’ taken was to widen a 30-kilometre segment of the highway.
However, there have been reactions against the move from different quarters across the country.
Citing environmental and historical reasons, physical as well as virtual protests broke out across the country to save the trees from axe.  Protesters claim that the trees should be preserved as they stand witnesses to the country’s Liberation War. They say the road can be upgraded to a four-lane keeping the trees as they are.
On Wednesday, 26 organisations demanded that the government should cancel its decision to fell century-old trees on the Jessore-Benapole road considering ecological balance of the area and historic values of the trees. Protesters said an environmental assessment is a must before taking up any development project in Bangladesh as it is vulnerable to climate change.
The green activists say a total of 2,312 trees will have to be cut to widen the 38-km Jessore road and that it would be a disaster for the environment as the trees spread out on over 210 acres.
Protesters also demanded that the government should cancel the tender process of the road expansion work and revise the project plan immediately.

Jessore-Benapole Highway, popularly known as Jessore road

The High Court (HC) yesterday directed the government to maintain status quo on the decision of felling century-old trees on the Jessore-Benapole Highway, popularly known as Jessore road, for six months. The HC bench came up with the order in the wake of protests against the government decision to cut down the trees under a project to upgrade Jessore-Benapole and Jessore-Khulna highways into four lanes.
The HC bench also asked the government to explain why it should not be directed to construct the four-lane road on the highway protecting thousands of trees on both the sides. Secretaries to the bridges division and environment, and the deputy commissioner and the superintendent of police in Jessore have been made respondents to reply to the rule. The HC bench of Justice Zubayer Rahman Chowdhury and Justice Md Iqbal Kabir came up with order and rule after hearing a public interest litigation writ petition filed by Human Rights and Peace for Bangladesh (HRPB).
The petition mentioned that the government could continue development work of the road, but without chopping down the trees on the road.
In July, last year, the authorities took the decision to chop down 2,700 trees along the highway, many of which stand majestically on both sides of the road for well over a century.

The ‘development project’ taken was to widen a 30-kilometre segment of the highway.
However, there have been reactions against the move from different quarters across the country.  
Citing environmental and historical reasons, physical as well as virtual protests broke out across the country to save the trees from axe.  Protesters claim that the trees should be preserved as they stand witnesses to the country’s Liberation War. They say the road can be upgraded to a four-lane keeping the trees as they are.
On Wednesday, 26 organisations demanded that the government should cancel its decision to fell century-old trees on the Jessore-Benapole road considering ecological balance of the area and historic values of the trees. Protesters said an environmental assessment is a must before taking up any development project in Bangladesh as it is vulnerable to climate change.
The green activists say a total of 2,312 trees will have to be cut to widen the 38-km Jessore road and that it would be a disaster for the environment as the trees spread out on over 210 acres.
Protesters also demanded that the government should cancel the tender process of the road expansion work and revise the project plan immediately.

Jessore: Monihar Cinema Hall

During the old time, cinema was the only medium to transfer message towards the vast people. That's why it was not only a medium of entertainment but also a mass media that time. But these days we have internet and other lot of things which have replaced this, and cinema is only a source of entertainment (most cases). 


Bangladesh used to produce lot of good quality movies in every year and everyone used to go to the cinema hall once or twice in a month with the whole family. Yes, I am talking about our women as well. Those movies didn't have any cheap vulgar things and was enjoyable with the family members. 

ঐতিহ্য ফিরে পাচ্ছে যশোর কালেক্টরেট ভবন

সিনিউজ: পরিত্যক্ত গাড়ি আর আবর্জনায় ভরপুর ভাগাড় সদৃশ দুরবস্থা থেকে অবশেষে মুক্ত হতে চলেছে যশোরের ঐতিহ্য ও ইতিহাস বহনকারী কালেক্টরেট ভবন। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে সেস্থলে ভবনের প্রবেশদ্বার নির্ধারণ, কালেক্টরেট চত্বরে ‘ট্রি ম্যানেজমেন্ট’ অর্থাৎ পরিকল্পিত গাছ লাগানো, পুকুরের সৌন্দর্যবৃদ্ধি, পার্ক পুনর্বিন্যাশ করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কালেক্টরেট ভবন ঘিরে কালেক্টরেট চত্বরের সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মামুন উজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ব্রিটিশ ভারতের প্রথম জেলা যশোর। তাই সমৃদ্ধ এ জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য। আর এ ঐতিহ্যের অংশ ৩৬০ দুয়ারি কালেক্টরেট ভবন। তাই কালেক্টরেট এলাকা তার স্বমহিমায় ফিরিয়ে আনতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। খুব শিগগির কালেক্টরেট চত্বরের নান্দকিক সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনা হবে। তারই অংশ হিসেবে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফ উদ্দিনের তত্ত্বাবধানে প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। সূত্র জানায়, মামলার দীর্ঘসূত্রতায় কালেক্টরেট ভবন ও চত্বরে রক্ষিত বিভিন্ন মামলার আলামত দ্রুত নিষ্পত্তির মাধ্যমে সরিয়ে নিতে ১৮ জুলাই জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয় থেকে বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বরাবর পত্র প্রেরণ করা হয়। পত্রে বলা হয়, ‘যশোর একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা। এ জেলার কালেক্টরেট ভবনটি অবিভক্ত বাংলার প্রথম ও প্রাচীনতম ভবন হিসেবে ইতিহাসখ্যাত। সম্প্রতি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহনকারী ৩৬০ দুয়ারী কালেক্টরেট ভবন ও চত্বরের সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ চলছে এবং এ বিষয়ে বহুবিধ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। পত্রে আরও বলা হয়েছে, কালেক্টরেট চত্বরের পূর্বপাশে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন বিভিন্ন মামলার আলামত হিসেবে রাখা অসংখ্য প্রাইভেট কার, মোটরসাইকেল, মোটরযান খোলা আকাশের নিচে পড়ে রয়েছে বছরের পর বছর। দীর্ঘদিন ধরে এসব মোটরযান খোলা আকাশের নিচে পড়ে থাকায় কালেক্টরেট চত্বরের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে এবং বিষাক্ত সাপসহ পোকামাকড়ের উপদ্রব বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া সরকারের উন্নয়নের জন্য নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করায় বর্তমান জেলা প্রশাসনের কাজের পরিধি অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে; ফলে কালেক্টরেট ভবনে কক্ষের সংকুলান হচ্ছে না। এ ভবনের মালখানা হিসেবে ব্যবহৃত কক্ষের মালামালগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির মাধ্যমে ধ্বংস অথবা নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করা হলে কক্ষগুলো খালি করা সম্ভব হতো। এতে ঐতিহ্যবাহী কালেক্টরেট ভবনের আদি সৌন্দর্য যেমন ফিরে আসবে তেমনি ভবনের কক্ষ সংকটের সমাধান হবে বলে পত্রে উল্লেখ কারা হয়। উল্লেখ্য, অবিভক্ত বাংলায় যশোরকে জেলা ঘোষণা করা হয় ১৭৮১ সালে। এর অধীনে ছিল খুলনা, ফরিদপুর, পাবনা, নদীয়া ও চব্বিশ পরগণা জেলার বেশিরভাগ এলাকা। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি রাজস্ব সংগ্রহ ও ঔপনিবেশিক শাসন বজায় রাখার জন্য প্রশাসনিক সংস্কারের দিকে গুরুত্ব দেয়। ১৭৮৬ সালের ৪ এপ্রিল মি. টিলম্যান হেঙ্কেল যশোর কালেক্টরেট প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। তৎকালীন সরকারের কর্তাব্যক্তিরা তার প্রস্তাবে সাড়া দিলে ১৭৮৬ সালে যশোর কালেক্টরেটের যাত্রা শুরু হয়। মি. টিলম্যানকে যশোর জেলার প্রথম কালেক্টর নিযুক্ত করা হয়। মুড়লির একটি পুরাতন কুঠিবাড়িতে তিনি তার কার্যক্রম শুরু করেন। ১৭৯৩ সালে মুড়লি থেকে কসবায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয় সরিয়ে আনা হয়। ১৮০১ সালে যশোর জেলার প্রথম কালেক্টরেট ভবন বর্তমানের স্থানে গড়ে তোলা হয়। ১৮৮৫ সালে বর্তমান ভবনটির একতলা নির্মাণ করা হয়। ৩৬০ দরজার এই ভবন ছিল তৎকালীন বাংলার দীর্ঘতম ভবন।

Jessore

This district are different tourist spots as Chanchara Rajbari, Dhulgram in Abhaynagar tomb, Bhatnagar in Abhaynagar temple, Dosh Mahabidya temple and Jora Shiv temple at Murali, Jessore Collectrer Building in Daratana, Sagardari etc. These spots are ancient and traditional. But those places are very fantastic. Many foreigners and natives are come to see these place. Sagardari of among them is the birth place of Michael Madhusudan Dutt. It is very famous place. Besides, waterways, buses and train are important transportation in here.
Jessore district is very developed day by day. This all side is much enriched. This district is very big city.
Upazilas of Jessore district: Abhaynagar upazila, Bagherpara upazila, Chaugachha upazila, Jessore sadar upazila, Jhikargachha upazila, Keshabpur upazila, Manirampur upazila and Sharsha upazila.

Flower Garden godkhali

Here some photos we have taken from a sessional tour at godkhali in Jessore district. This district is famous for flower cultivation. we saw some Rose, gerbera, gladiolus etc. garden here.

Main tourist spots in this district ((Michael Madhusudan Dutt))

This district is different tourist spots as Chanchara Rajbari, Dhulgram in Abhaynagar tomb, Bhatnagar in Abhaynagar temple, Dosh Mahabidya temple and Jora Shiv temple at Murali, Jessore Collectrer Building in Daratana, Sagardari etc. These spots are ancient and traditional. But those places are very fantastic. Many foreigners and natives are come to see these place. Sagardari of among them is the birthplace of Michael Madhusudan Dutt. It is the very famous place. Besides, waterways, buses,
Jessore district is very developed day by day. This all side is much enriched. This district is a very big city.
and the train is important transportation in here.
Upazilas of Jessore district: Abhaynagar upazila, Bagherpara upazila, Chaugachha upazila, Jessore sadar upazila, Jhikargachha upazila, Keshabpur upazila, Manirampur upazila and Sharsha upazila.